স্বাস্থ্য কথা
ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণে গ্যাস্ট্রিকের Ranitidine গ্রুপের ঔষধ নিষিদ্ধ
বুকজ্বালা-পোড়া বা 'গ্যাস্ট্রিক' বলে প্রচলিত রোগটির জন্য যে ঔষধটি অনেকে নিয়মিত খেয়ে থাকেন প্রেসক্রিপশন ছাড়া, সেই রেনিটিডিনের - Ranitidine 150 mg Tablet এর সঙ্গে ক্যান্সারের সম্পর্ক আছে, এমন আশংকায় বিশ্বের অনেক দেশে ঔষধটি বাজার থেকে তুলে নেয়া হচ্ছে,এই তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ, Ranitidine 150 mg ঔষধটি মূলত যারা পাকস্থলীর আলসার বা বুকজ্বালা-পোড়ার সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য দেওয়া হয়
যে কোন ঔষধের দোকান থেকে প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এটি কেনা যায়।
বাংলাদেশে রেনিটিডিনের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে - Neotack ,Neoceptin R , Ranidine ,Ranitid ,Rani ,peptil H, Antac , xantid
রোববার বাংলাদেশের ঔষধ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে। একই সঙ্গে এই ঔষধটির মধ্যে সম্ভাব্য ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান আছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) এক সতর্কতা জারির পর এই উদ্যোগ নিলো বাংলাদেশ , যুক্তরাষ্ট্রের একটি খুচরো বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সিভিএস এরই মধ্যে এটির বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে।
ক্যানাডা এবং ফ্রান্স এরই মধ্যে জ্যানটাক নামে বিক্রি হওয়া রেনিটিডিন বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এই ঔষধটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন তদন্ত শুরু করেছে।
বিশেষজ্ঞরা এবং এসব দেশের কর্তৃপক্ষ বলছেন, ঐ ঔষধটি নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোন ঝুঁকি নেই। তবে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রেনিটিডিনের বিকল্প হিসেবে অন্য কোন ঔষধ গ্রহণ করতে বলছেন। কেন এই সন্দেহ ?
এফডিএ এবং ইউরোপের 'ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সি (ইএমএ) গত ১৩ই সেপ্টেম্বর জানিয়েছিল, রেনিটিডিন ঔষধটিতে 'এন-নাইট্রোসোডিমিথাইলামিনের (এনডিএমএ) উপস্থিতি পরীক্ষা করে দেখছে তারা ,এনডিএমএ নামের এই উপাদানটি মানুষের দেহে ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলে সন্দেহ করা হয়। এই উপাদানটি প্রাণীর ওপর পরীক্ষা করে এরকম একটা ধারণায় উপনীত হয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
পানি, মাংস, দুগ্ধজাত খাবার, শাক-সব্জি সহ আরও অনেক খাবারে এনডিএমএ আছে স্বল্প মাত্রায়, তবে খুবই স্বল্পমাত্রায় এনডিএম মানুষের শরীরে সেরকম কোন সমস্যা তৈরি করে না। কারা কারা এটি প্রত্যাহার করেছে:
যুক্তরাষ্ট্রে সিভিএস ছাড়াও এর আগে ওয়ালমার্ট, ওয়ালগ্রিনস এবং রাইট এইডের মতো কোম্পানি এর আগে রেনিটিডিন বিক্রি বন্ধ করে দেয়।
ক্যানাডা এবং ফ্রান্সে ফার্মেসির তাক থেকে এগুলো তুলে নেয়া হয়েছে।
ঔষধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোও এটি প্রত্যাহার করে নিচ্ছে।
স্যান্ডোজ, যেটির আসল মালিক নোভারটিস, তারাও কয়েকটি ব্যাচের রেনিটিডিন বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসিকে।
অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ক্যানাডা, ক্রোয়েশিয়া, চেক রিপাবলিক, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, হাঙ্গেরি, মেসিডোনিয়া, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রে এটি হয় বাজার থেকে তুলে নেয়া হচ্ছে বা তুলে নেয়া হয়েছে।
যে কোন ঔষধের দোকান থেকে প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এটি কেনা যায়।
বাংলাদেশে রেনিটিডিনের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে - Neotack ,Neoceptin R , Ranidine ,Ranitid ,Rani ,peptil H, Antac , xantid
রোববার বাংলাদেশের ঔষধ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে। একই সঙ্গে এই ঔষধটির মধ্যে সম্ভাব্য ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান আছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) এক সতর্কতা জারির পর এই উদ্যোগ নিলো বাংলাদেশ , যুক্তরাষ্ট্রের একটি খুচরো বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সিভিএস এরই মধ্যে এটির বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে।
ক্যানাডা এবং ফ্রান্স এরই মধ্যে জ্যানটাক নামে বিক্রি হওয়া রেনিটিডিন বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এই ঔষধটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন তদন্ত শুরু করেছে।
বিশেষজ্ঞরা এবং এসব দেশের কর্তৃপক্ষ বলছেন, ঐ ঔষধটি নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোন ঝুঁকি নেই। তবে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রেনিটিডিনের বিকল্প হিসেবে অন্য কোন ঔষধ গ্রহণ করতে বলছেন। কেন এই সন্দেহ ?
এফডিএ এবং ইউরোপের 'ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সি (ইএমএ) গত ১৩ই সেপ্টেম্বর জানিয়েছিল, রেনিটিডিন ঔষধটিতে 'এন-নাইট্রোসোডিমিথাইলামিনের (এনডিএমএ) উপস্থিতি পরীক্ষা করে দেখছে তারা ,এনডিএমএ নামের এই উপাদানটি মানুষের দেহে ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলে সন্দেহ করা হয়। এই উপাদানটি প্রাণীর ওপর পরীক্ষা করে এরকম একটা ধারণায় উপনীত হয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
পানি, মাংস, দুগ্ধজাত খাবার, শাক-সব্জি সহ আরও অনেক খাবারে এনডিএমএ আছে স্বল্প মাত্রায়, তবে খুবই স্বল্পমাত্রায় এনডিএম মানুষের শরীরে সেরকম কোন সমস্যা তৈরি করে না। কারা কারা এটি প্রত্যাহার করেছে:
যুক্তরাষ্ট্রে সিভিএস ছাড়াও এর আগে ওয়ালমার্ট, ওয়ালগ্রিনস এবং রাইট এইডের মতো কোম্পানি এর আগে রেনিটিডিন বিক্রি বন্ধ করে দেয়।
ক্যানাডা এবং ফ্রান্সে ফার্মেসির তাক থেকে এগুলো তুলে নেয়া হয়েছে।
ঔষধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোও এটি প্রত্যাহার করে নিচ্ছে।
স্যান্ডোজ, যেটির আসল মালিক নোভারটিস, তারাও কয়েকটি ব্যাচের রেনিটিডিন বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসিকে।
অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ক্যানাডা, ক্রোয়েশিয়া, চেক রিপাবলিক, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, হাঙ্গেরি, মেসিডোনিয়া, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রে এটি হয় বাজার থেকে তুলে নেয়া হচ্ছে বা তুলে নেয়া হয়েছে।
Post a Comment
1 Comments
Nuri
ReplyDelete